বাংলাদেশের ক্রিকেট দল এশিয়া কাপে অংশ নিতে মঙ্গলবার দুবাইয়ে পা রেখেছে। এরপর গতকাল ২৬ আগস্ট শুক্রবার নিজেদের প্রথম প্র্যাক্টিস সেশনে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন ক্রিকেটাররা। সূচি অনুযায়ী শুক্রবার কোনো অনুশীলন না






থাকলেও ঐচ্ছিক অনুশীলনে উপস্থিত ছিল নাইম-সাকিব-সাব্বিররা।দুই দিনের অনুশীলনেই জুটি বেধে ব্যাটিং করেছেন এনামুল হক বিজয় ও নাইম শেখ। ফলে বুঝতে বাকি নেই এশিয়া কাপেও এই জুটিকেই বাংলাদেশের ইনিংস শুরু করতে দেখা






যাচ্ছে। এমনটাই আভাস দিলেন জাতীয় দলের নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন।নাইমকে ওপেনিং করানোর ইঙ্গিত দিয়ে বাশার বলেন, ‘(এনামুল) বিজয় অবশ্যই খেলবে। তার সঙ্গী কে হবে, আমরা আগামী দুয়েক দিনের মধ্যে ঠিক করে ফেলব। আমাদের






মাথায় তো আছেই সেট আপ, দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী করি। নাইমকে ওপেনিংয়ে খেলানোর ভাবনা আছে আমাদের। আমরা সম্ভাবনাটা খোলা রাখছি। এখনও ঠিক করিনি কে ওপেন করবে। তবে অবশ্যই নাইম একটা অপশন। কারণ, এর আগেও সে






টি-টোয়েন্টিতে ওপেন করেছে।‘অবশ্য জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর বাংলাদেশ দলের আশেপাশে ছিলেন না বিজয় ছাড়া আর কোনো অভিজ্ঞ ওপেনার। এমনকি এশিয়া কাপের মূল স্কোয়াডে বিজয়ের সঙ্গে ছিলেন জিম্বাবুয়ে সিরিজে অভিষেক হওয়া
পারভেজ হোসেন ইমন।ইমনের মতো একজন নবাগতকে এশিয়া কাপের মতো বড় মঞ্চে নামিয়ে দেয়াটাও যুক্তি যুক্ত হবে কিনা সেটা নিয়েও ছিল প্রশ্ন। অবশ্য সেই সময় টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান,
মুশফিকুর রহিম বা মেহেদী হাসান মিরাজকেও এশিয়া কাপে ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে।যদিও দুবাইয়ে পা রেখেই বাংলাদেশ সেই ভাবনা থেকে সরে এসেছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। অনুশীলনে নাইমের বড় বড় শট নির্বাচকদের
অনেকাংশেই মন ভরিয়েছে। এই ওপেনার সুযোগ পেলে ম্যাচেও এমন ব্যাটিং অব্যাহত রাখবেন বলে আশাবাদী বাশার।তিনি বলেন, ‘আমরা এখন (টি-টোয়েন্টিতে) ভিন্ন ক্রিকেট খেলতে চাচ্ছি। যেটা নিয়ে আমরা অনেক কথা বলেছি। নাঈমকেও সেই বার্তা দেওয়া হয়েছে। যদি নাঈম খেলে, অবশ্যই সে সেভাবে (আক্রমণাত্মক) খেলার চেষ্টা করবে। আমরা আসলে ঠিক করিনি ওপেন কে করবে।‘