গত কয়েক দিনে বিতর্কের কেন্দ্রে ছিলেন সাকিব। জুয়া সংস্থার সঙ্গে চুক্তি বাতিল না করলে তাঁকে এশিয়া কাপের দলে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান






নাজমুল হাসান পাপন। শুক্রবার চুক্তি বাতিল করেন শাকিব। তার পরে শনিবার এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশের দল ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়, শাকিবই বিশ্বকাপে দেশের






অধিনায়কত্ব করবেন। এশিয়া কাপের জন্য ১৭ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। তারা জানিয়েছে, আপাতত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত শাকিব দলের অধিনায়ক থাকবেন। তবে






তার পরে তাঁকে বদল করা হতে পারে। সাকিব যদিও বিসিবির চাপে শেষ পর্যন্ত চুক্তি থেকে সরে এসেছেন। তবে এর প্রভাব পরেছে জনমনে। তাই অনলাইন বেটিং বা জুয়া নিয়ে ইসলামের ব্যাখা






দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, একজন মানুষ যখন ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন তখন তার কাছে মানুষের বেশি চাওয়া থাকে। তাকে দেখে মানুষ শেখে। তাই এমন কাজের






সঙ্গে সাকিব আল হাসানের চুক্তি করার সিদ্ধান্তটা আরও ভেবে চিনতে নেয়া উচিত ছিল। সাকিব একজন মুসলিম পরিবারের সন্তান। তিনি মসজিদও নির্মান করেছেন। তিনি ধার্মিক একজন মানুষ।






তার আল্লাহর প্রতি ইমান এবং বিশ্বাস আছে। তাই এমন কোন কাজ করা ঠিক নয় যেটি মানুষ খারাপ কাজে অনুপ্রাণিত হয়। তিনি বলেন, সাকিবের মতো মানুষদের যারা অনুসরণ করেন তাদের প্রতিটি






কাজ করার আগে ১০ বার ভাবা উচিত। একটি ভুল সিদ্ধান্ত সমাজের ওপর কতোটা প্রভাব পড়তে পারে। প্রতিটি দায়িত্বশীল মানুষের এই বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। ‘ক্রিকেটের স্বার্থেই সাকিবকে
বারবার সুযোগ দিচ্ছে বিসিবি’ (ভিডিও) মহানবীর (সা:) উক্তি দিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, যে ব্যাক্তি কোন মন্দ কাজে লিপ্ত হয় এবং যার দেখাদেখি এটার প্রচার লাভ করে, এর মাধ্যমেযত মানুষই
মন্দ কাজে লিপ্ত হবে সকলের পাপের বোঝা তাকেও বহন করতে হবে। জুয়া অফলাইন কিংবা অনলাইন যেভাবেই সম্পৃক্ত হননা কেন সেটি কিন্তু হারাম।