





২৩৯ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭১-এ থামে রংপুর। ২৪ বলে ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে হারের ব্যবধান কমান শামীম পাটোয়ারি। মোহাম্মদ






নওয়াজ ২৪ বলে ৩৩ ও নাঈম শেখ ১৮ বলে করেন ৩১ রান। বরিশালের মেহেদী হাসান মিরাজ নেন তিন উইকেট উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন কামরুল ইসলাম রাব্বি ও মোহাম্মদ ওয়াসিম।






মিরপুর পর্বে বিপিএলের প্রথম ম্যাচ হার দিয়ে শুরু করেছিল বরিশাল। পরের চার ম্যাচ জিতে বিপিএলের নবম আসরে দাপট দেখাচ্ছে আগেরবারের ফাইনালিস্ট। বরিশালকে বিশাল পুঁজি এনে দেন






সাকিব ও ইফতিখার আহমেদ মিলে। ১০ ওভারে ৭৩ রানে চার উইকেট হারায় দলটি। এমন জায়গা থেকে ইফতিখার-সাকিব মিলে বরিশালকে ভাসান রান বন্যায়। শেষ ১০ ওভারে ১৬৫ রান তুলে






বরিশালকে নিয়ে যান আড়াইশর কাছে। দিনের ম্যাচেও আগে ব্যাট করার দল ভালো সংগ্রহ পেয়েছিল। তবে রাতের ম্যাচ সেটি ছাপিয়ে বরিশাল গড়েছে বিপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৩৮






রানের সংগ্রহ। পঞ্চম উইকেটে ১৯২ রানের বিশ্বরেকর্ড জুটিটি হয় মাত্র ৮৬ বলে। ৪৫ বলে ৯ ছক্কা, ৬ চারে ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন ইফতিখার। সাকিব ৪৩ বলে ৮৯ রানে থাকেন






অপরাজিত। মারেন ৯টি চার, ৬টি ছয়। বরিশাল অধিনায়ক সাকিব আগের ম্যাচে অপরাজিত থাকেন ৮১ রানে। এবার খেললেন ক্যারিয়ার সেরা টি-টুয়েন্টি ইনিংস। টানা তিন জয়ের পর কয়েক






দিনের বিরতির পর মাঠে নেমে বরিশাল দেখায় বিধ্বংসী রূপ। রংপুরের হাসান মাহমুদ ও হারিস রউফ নেন দুটি করে উইকেট।