





আসরের নিজে’দের প্রথম পাঁচ ম্যাচের সবকটাতেই জয় পেয়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। এমন দুর্দান্ত শুরুর পর ষষ্ঠ ম্যাচে মাঠে নামার আগে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজ থেকে ‘মিশন হেক্সা’






লিখে স্ট্যাটাস দেয়া হয়েছিল। তবে সেই মিশনে শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে পুরোপুরি ব্যর্থ স্ট্রাইকার্স ব্যাটিং লাইনআপ। শেষদিকে থিসারা পেরেরার অপরাজিত ৪৩ রান এবং ইমাদ ওয়াসিমের






অপরাজিত ৪০ রানের সুবাদে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান তোলে সিলেট। টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে শুরতেই মোহাম্মদ হারিসকে হারায় সিলেট। এই পাকিস্তানি






ওপেনার হাসান আলির লেন্থ বলে স্কুপ করতে গিয়ে লেগ বিফো’রের ফাঁ’দে পড়ে সাজঘরে ফিরেছেন। এর আগে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৬ বলে ৭ রান। এদিন ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন দেয়া হয়






আকবর আলিকে। তিন নম্বরে খেলতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি এই তরুণ ব্যাটার। ২ বল খেলে এক রান করেছেন তিনি। আরেক টপ অর্ডার ব্যাটার জাকির হাসানও দ্রুতই সাজঘিরে ফিরেছেন।






এই ইনফর্ম ব্যাটার কাটা পড়েছেন ৯ রান করে। ২০ রানে ৩ উইকেট হারানো সিলেটের হাল ধরেন অভি’জ্ঞ মুশফিকুর রহিম এবং নাজমুল হোসেন শান্ত। এই দুইজনই উইকেটে থিতু হয়েও ইনিংস বড়






করেত পারেননি। মুশফিক ফিরেছেন ১৬ রান করে। আর শান্ত ১৯ বল খেলে কাটা পড়েছেন আনলাকি থার্টিনে। ৫৩ রানের মধ্যেই ৭ উইকেট হারিয়ে সিলেট যখন খা’দের কিনারায়, তখন ত্রাতা হয়ে






আসেন থিসারা পেরেরা এবং ইমাদ ওয়াসিম। আট নম্বর উইকেটে তাদের ৮০ রানের অপরাজিত জুটিতে লড়াই করার মতো পুঁজি পায় দল। শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান তোলে সিলেট।’