




বাংলাদেশ ক্রিকেটের একের পর এক সমস্যা লেগেই থাকছে। কয়েক দিন আগে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সব থেকে বড় সমসসা ছিল কোচ নিয়ে। এখন সেই সমস্যা সমাধান। তবে শুরু হল নতুন





আর এক সমস্যা। বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপরি নাজমুল হাসান পাপন খুজে পেল সেই সমস্যা। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল আর টি-২০ ও টেস্ট অধিনায়ক





সাকিব আল হাসান। বশ কিছু দিন ধরে দিন ধরেই কানাঘুষা ছিল এই দুই তারকার মধ্যে সম্পর্কটা নাকি খারাপ যাচ্ছে। এবার সেই আশঙ্কাই সত্যি হয়েছে। সাকিব-তামিমকে নিয়ে কড়া মন্তব্য করেছেন





বিসিবি বস পাপন। খেলাধুলা বিশায়ক ক্রিকবাজের সঙ্গে আলাপকালে জাতীয় দলের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন তিনি। পাপন মনে করেন জাতীয় দলের এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা গ্রুপিং।





বিশ্বকাপেও গ্রুপিংয়ের কারণে বাংলাদেশ দলকে ভুগতে হয়েছে। ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে এই সমস্যা সমাধানের বিকল্প নেই বলেও মনে করেন তিনি। পাপন বলেন, ‘এটি একটি স্বাস্থ্যকর ড্রেসিংরুম





নয়, এটি আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে পারি। এই ব্যাপারটা (সাকিব ও তামিমের মধ্যে সম্পর্কে ফাটল), এটা এমন নয় যে আমি এটা সমাধানের চেষ্টা করিনি। আমি তাদের দুজনের সঙ্গেই কথা





বলেছি এবং আমি বুঝতে পেরেছি যে এই মুহূর্তে তাদের মধ্যকার সমস্যাগুলি নিষ্পত্তি করা সহজ নয়।’ ‘এই আমার পর্যবেক্ষণ… তাদের উভয়কে একটি বার্তা দেওয়া হয়েছে – আমরা জানি না





আপনাদের মধ্যে কি চলছে, তবে আপনারা যে ম্যাচে বা সিরিজ খেলছেন, সেখানে এই সমস্যাগুলি সামনে আসতে পারে না। তারা দুজনেই আশ্বাস দিয়েছিলেন যে এটি খেলার সময় থাকবে না।’





মাঠের বাইরের পরিস্থিতি যাই হোক বিসিবি সভাপতি চান ড্রেসিংরুমের পরিবেশ যেন স্বাভাবিক থাকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সীমিত ওভারের সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ড দল এখন বাংলাদেশে। এই





সিরিজে ড্রেসিংরুমের পরিবেশ শান্ত চান বিসিবি সভাপতি। তিনি বলেন, ‘তাদের (সাকিব ও তামিম) মাঠে এবং ড্রেসিংরুমেও কথা বলতে হয়। ড্রেসিংরুমের পরিবেশও খারাপ ছিল তবে





কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এই সিরিজ থেকে (ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আসন্ন হোম সিরিজ) আমি অন্তত ড্রেসিংরুমে এটি (তাদের সম্পর্ক) পরিবর্তন করতে চাই। তারা বাইরে যা করে তা আমার জন্য চিন্তার





বিষয় নয়।’ গ্রুপিং সমস্যার প্রতিকার চেয়ে পাপন বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেটের এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সমস্যা এই গ্রুপিং এবং এটাই বাস্তবতা। আমার আর অন্য কিছুতে সমস্যা নেই। আমি





শুধুমাত্র এই গ্রুপিং সম্পর্কে ভীত এবং আমি কিছুদিন আগে এটি সম্পর্কে জানতে পেরেছি। বিশ্বকাপেও ওদের হোটেলে না থাকার পরও যা দেখেছি শুনেছি… বিশ্বাস করতে পারছি না এটা





কিভাবে সম্ভব! সুন্দর ভবিষ্যৎ দেখতে হলে আমাদের এর অবসান ঘটাতে হবে কারণ একটা জিনিস সবারই বোঝা দরকার তা হল গ্রুপিং করার সুযোগ নেই।’