




দল যখন বিপর্যয়ে, উইল জ্যাকস এসে তখন ডেভিড মালানকে সঙ্গ দেন। দুইজনে যখন ছুটছিলেন তখন ব্রেকথ্রু এনে দেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ৩১ বলে ২৬ রান করে ফেরেন জ্যাকস। এরপর





মঈন আলীকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে থাকেন মালান। ৯২ বলে পঞ্চাশ পূর্ণ করেন ইংলিশ ওপেনার। তবে মঈনের সঙ্গে গড়া এই জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দিলেন না মিরাজ। দারুণ এক স্পিনে বোল্ড





করেন মঈনকে। ১৪ রান করে ইংলিশ ব্যাটার ফেরেন সাজঘরে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৬ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ১৪৬ রান। এর আগে বাংলাদেশের দেওয়া ২১০ রানের





লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই উইকেট হারান ইংলিশ ওপেনার জ্যাসন রয়। সাকিব আল হাসানের করা ওভারের শেষ বলে তামিম ইকবালের হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় নেন তিনি। তাসকিন





আহমেদ ও সাকিব আল হাসানের কিপটে বোলিংয়ে প্রথম ছয় ওভারে মাত্র ১৮ রান তুলতে পারে ইংল্যান্ড। এরপর বোলিংয়ে আসেন তাইজুল ইসলাম ও মেহেদি হাসান মিরাজ। প্রথম ওভারে উইকেট





না পেলেও দ্বিতীয় ওভারে ফিল সল্টকে বোল্ড করেন তাইজুল। ইংলিশ ব্যাটার ফেরেন ১২ রান করে। ফিল সল্টের বিদায়ের পর মাঠে নেমে বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি জেমস ভিন্স। তাইজুল





ইসলামের বল এগিয়ে খেলতে গিয়ে মুশফিকুর রহিমের স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন তিনি। বিদায় নেন ৬ রান করেই। থিতু হয়ে থাকা ডেভিড মালান অবশ্য বিদায় নিতেন পঞ্চদশ ওভারেই। তাইজুলের





করা বলে এলবিডব্লিউয়ের আবেদন করেও লাভ হয়নি। ডিআরএস সেটি বাতিল করে দেয় আম্পায়ার কলের কারণে। তবে উইকেট পেতে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি স্বাগতিকদের।





দ্বিতীয়বার বল করতে এসে প্রথম বলেও বাটলারকে ফেরান তাসকিন। ইংলিশ ব্যাটার ফেরেন ৯ রান করে।