




টাইগা’র ক্রিকেটার নাইম ইসলাম ম্যা’চের প্রথম দিনে হাফ সেঞ্চুরি করে অপরাজিত ছিলেন। দ্বিতীয় দিনে দুই অংকের সংখা’টা সেটাকে তিন অঙ্কে পরিণত করেছেন করেছেন এই অভিজ্ঞ





ব্যাটার। দ্বিতীয় দিনে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে তার ১০৭ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ উইকেটে ৩৭৮ রান তোলে ইনিংস ঘোষণা করেছে নাইমের দল বিসিবি নর্থ জোন। অন্যদিকে জবাবে মুমিনুল হকের





সেঞ্চুরিতে ২ উইকেট হারিয়ে ২১৭ রান তুলেছে ইসলামি ব্যাংক ইস্ট জোন। এর আগে’র দিনের ৬ উইকেটে ২৮৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল মুমিনুলের দল বিসিবি নর্থ জোন।





এদিন সকালে দুর্দান্ত শুরু করেন দুই অপরাজিত ব্যাটার নাইম এবং সানজামুল ইসলাম। সপ্তম উইকেটে এই দুইজনের ৮৭ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথে হাঁটে নর্থ জোন। এদিকে হাফ সেঞ্চুরি





পেয়েছেন সানজামুল। সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৭৩ বলে ৫৮ রান। অপরদিকে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন নাইম ইসলাম। ৩০০ বল খেলে ১০৭ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন





নর্থের অধিনায়ক। তার ইনিংসে ৯টি চারের মার ছিল। এক ম্যাচে এই দুই জনের বিদায়ের পর আর খুব বেশি লম্বা হয়নি নর্থ জোনের ইনিংস। কারণ শেষদিকের ব্যা’টাররা ছিলেন আসা-যাওয়ার





মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ১১৭ ওভার খেলে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৭৮ রান তোলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নাইম ইসলামের দল। এরপর নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতেই মোহাম্মদ





আশরাফুলকে হারিয়েছে ইস্ট জোন। এই অভিজ্ঞ ব্যাটার ৪৪ বল খেলে করেছেন ৭ রান। তবে আরেক ওপেনার রনি তালুকদার দুর্দা’ন্ত ব্যাটিং করেছেন। সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ প্রিমি’য়ার লিগের





(বিপিএল) ফর্ম যেন বিসিএলে টেনে এনেছেন তিনি। তবে হাফ সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৭ রান। ৮১ রানে ২ উইকেট হারানোর পর দিনের





বাকিটা সময় নিরা’পদে পার করেছেন মুমিনুল এবং জহিরুল ইসলাম। ১০৩ রান করে অপরাজিত আছেন মুমিনুল, আর হাফ সেঞ্চুরি তুলে উইকেটে আছেন জহিরুল। শেষ পর্যন্ত ২ উইকেটে





২১৭ রা তোলে দ্বিতীয় দি’নের খেলা শেষ করেছে ইস্ট জোন। ৮ উইকেট হাতে নিয়ে এখনও ১৬১ রানে পিছিয়ে আছে ইস্ট জোন।