




বিপিএল–জুড়ে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট ছিল ব্যাটিং সহায়ক। কিন্তু মিরপুরে যখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরছে, তখন ফিরছে সেই পুরোনো আলোচনা। কেমন হবে মিরপুরের





উইকেট? প্রতিপক্ষ যখন ইংল্যান্ড, এই প্রশ্নের উত্তরটাও প্রত্যাশিত। আজ ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালও তাঁর সংবাদ সম্মেলনে এ প্রশ্নের উত্তরে জানা কথাটাই নতুন করে বললেন। তবে





সিরিজটা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বলেই ঘরের মাঠের সাহায্য ভালোভাবে কাজে লাগানোর আভাস ছিল তামিমের কথায়, বিশেষ কিছু সিরিজ থাকে যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ, যেমন এ সিরিজটা। বিশ্বের





যেকোনো দলই চাইবে জেতার জন্য। কিন্তু বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ভালো উইকেটে খেলার বিষয়টিও মাথায় আছে বাংলাদেশ দলের। সে জন্যই নাকি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের





ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচটা চট্টগ্রামে নেওয়া হয়েছে, ‘এটা নিয়ে আমরা টিম ম্যানেজমেন্টও কথা বলেছি। এ সিরিজের পরও দেখবেন আরও অনেক সিরিজ আছে। এসব নিয়েও আলাপ





হয়েছে যে আমরা কী ধরনের উইকেটে খেলব, কী খেলব না। ইংল্যান্ডের সঙ্গে তিনটি ম্যাচই মিরপুরে ছিল, পরে আমরা পরিবর্তন করে একটা চট্টগ্রামে নিয়ে গেছি। ওখানে উইকেট কেমন হয়,





এটা মনে হয় সবার জানা আছে। সামনে আয়ারল্যান্ড সিরিজেও এটা দেখতে পাবেন।’ আপনার যৌন শক্তি ফিরে পান! তবে নিজেদের শক্তির জায়গা কাজে লাগানোর চেষ্টা থেকে বেরিয়ে





নতুন কিছু করার ক্ষেত্রে যে ঝুঁকি থাকে, সেটি মনে করিয়ে দিয়ে তামিম বলেছেন, ‘যখন আমরা বিশ্বকাপে খেলতে যাব, তখন স্পোর্টিং উইকেট হবে। বেশির ভাগই ব্যাটিংবান্ধব উইকেট হবে।





আমাদের ওখানেও মানিয়ে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ফল নির্ভর চিন্তা করলে কিন্তু হবে না। আমরা যেমন হার কোনোভাবে মানতেই পারি না। কিন্তু যখনই আপনি ভিন্ন কিছু চেষ্টা করবেন, তখন





আপনাকে দুই দিকেই দেখতে হবে। এখন ফল না পেলেও ২-৩ মাস বা ৪-৫ মাস পর হয়তো ফল আসবে। এটা আমাদের দল, বোর্ড ও মিডিয়াকেও বুঝতে হবে।’