ব্যাটিং চমক দেখিয়ে সবার সেরা হলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটার আরিফুল

শেষ শেষ হল শেখ কামাল যুব ক্রিকেট লিগে। এর আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চলের যুব দল। দলকে শিরোপা জিতিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন এক টাইগার ক্রিকেটার।

তিনি হলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আরিফুল ইসলাম। এবারের শেখ কামাল যুব ক্রিকেট লিগেব্যাট হাতে তাণ্ডব দেখিয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও হয়েছেন আরিফুল।

তিনি ৬ ইনিংসে ৫০ গড় ও ৭৪.১৮ স্ট্রাইক রেটে ২৫০ রান করে টুর্নামেন্টে’র সেরা হয়েছেন। ব্যাটিংয়ে যেমন ধার দেখিয়েছেন তেমন বোল্লিংয়ে দেখুয়েছেন নজর … শেষ শেষ হল শেখ

কামাল যুব ক্রিকেট লিগে। এর আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চলের যুব দল। দলকে শিরোপা জিতিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন একটাইগার ক্রিকেটার। তিনি হলেন

অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে প্রতিনি’ধিত্ব করা আরিফুল ইসলাম। এবারের শেখ কামাল যুব ক্রিকেট লিগেব্যাট হাতে তাণ্ডব দেখিয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও হয়েছেন আরিফুল। তিনি ৬ ইনিংসে

৫০ গড় ও ৭৪.১৮ স্ট্রাইক রেটে ২৫০ রান করে টুর্নামেন্টের সেরা হয়েছেন। ব্যাটিংয়ে যেমন ধার দেখিয়ে’ছেন তেমন বোল্লিংয়ে দেখুয়েছেন নজর কাড়া পারফরম্যান্স। এ ছাড়া ৫ ম্যাচে ১৩ উইকেট

নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মধ্যাঞ্চলের শিহাব। গতকাল ২৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টে ফাইনালে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনা’লে মধ্যাঞ্চলের

যুবাদের ৭ উইকেটে হারিয়েছে আসরের অন্যতম সেরা গল পূর্বাঞ্চলের যুবারা। ওয়ানডে ফরম্যাটের এই ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে বেশ দারুণ শুরু করেছিল মধ্যাঞ্চল। তবে

আশরাফুল হোসেন ও ইয়াসির আরাফাতের বোলিং তোপে মাত্র ১৪২ রানেই অলআউট হয়ে যায় মধ্যাঞ্চল। ব্যাট হাতে দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন মাজহারুল ইসলাম। উদ্বোধনী এই

ব্যাটার ৬৩ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কার সাহায্যে এই ইনিংস সাজান। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬১ বলে ২৫ রান আসে অধিনায়ক রিজন হোসেনের ব্যাটে। পূর্বাঞ্চলের হয়ে বল হাতে সবগুলো উইকেটই

নেন দুই বোলার। ৮ ওভারে ২ মেডেনসহ ১৪ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন মোহাম্মদ আশরাফুল হোসেন। ৮ ওভার ৪ বল হাত ঘুরিয়ে ১৯ রান দেন পাঁচ উইকেট নেন ইয়াসির আরাফাতও। শিরোপা

জয়ের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সহজে’ই জয় তুলে নিয়েছে পূর্বাঞ্চলের যুবারা। উদ্বোধনী ব্যাটার জাওয়াদ আবরার ৪২ বলে ৪২ রান করে আউট হন। এছাড়া চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ১৬ রান

ও আরদান সাকিন সিয়াম ১৭ রান করে আউট হন। তবে অধিনায়ক আরিফুল ইসলাম ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৪০ বলে ৫৬ রান করে অপরাজিত থেকে জয়ের শেষ অবধি ক্রিজে থিতু থাকেন। বাংলাদেশের

বয়সভিত্তিক ক্রিকেটার সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এই টুর্নামেন্ট’টি থেকেই জাতীয় দলের খেলোয়াড় উঠে আসে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *