




জাতীয় দলের পঞ্চপাণ্ডব’দের মধ্যে অন্যতম সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। লাল বলকে বিদায় জানিয়েছেন, সাদা বলে শুধু ওয়ানডেতেই টিকে আছেন। টি-টোয়েন্টি থেকে বাদ পড়ে’ছেন





তবে অবসর নেননি। বিপিএলেও নজ’রকাড়া কিছু করতে পারেননি। ফিল্ডিংয়ের অবস্থাও যাচ্ছে তাই। অনেকেই ভাবছেন ইংল্যা’ন্ড সিরিজই তাই মাহমুদউল্লাহর শেষ পরীক্ষা। সম্প্রতি





ক্রিকে’ট বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েস’বসাইট ক্রিকবাজের সঙ্গে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহর অবসর বিষয়েও। সেখানেই তিনি বলেছেন, সে যদি টি-টোয়েন্টি কিংবা ওয়ানডে থেকে অবসর নিতে চায়,





তাহলে সংবর্ধনার আয়োজন করবে বিসিবি। বিসিবি সভাপতি আরও বলেন, মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই। তবে তার ফিল্ডিং নিয়ে আমি বিভিন্নজনের কাছ থেকে নেতি’বাচক





কথা শুনেছি। বয়সের সঙ্গে সব কিছুই বদলে যায়। যেমন রিফ্লেক্স, আইসাইট এবং রিঅ্যাকশন টাইম। মাহমুদ উল্লাহ আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একজন অলরাউন্ডার, কারণ কঠিন সময়ে





তাকে আমরা বোলিং করাতাম। তবে দেশের ক্রিকেটে অনেক অবদান রাখা পঞ্চপাণ্ডবকে মাঠ থেকেই বিদায় দিতে চায় বিসিবি। এ নিয়ে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে পাপন বলেন,





আমি কয়েক দিন আগে মাহমুদউল্লাহকে ফোন করে বলেছিলাম, তোমার যদি অবসর নেয়ার কোনো পরিকল্পনা থাকে দয়া করে আমাদের জানাও। কারণ আমরা এমন একটা সুযোগ সৃষ্টি করব,





যাতে তুমি একটা সিরিজ খেলার মাধ্যমে অবসর নিতে পারো। সে বলেছিল, আমাকে জানাবে। কিন্তু আমি জানি সে আমাকে জানাবে না। এখন পর্যন্ত শুধু তামিমই আমাকে জানিয়েছিল। এই সময়ের





বাস্তবতায় ক্রিকেটারদের বিদায়ী সিরিজ আয়ো’জন সম্ভব কি না এমন প্রশ্নে পাপন বলেন, এটা খুবই কঠিন, কারণ তিনটি ফরম্যাট। কিভা’বে ভিন্ন তিন ফরম্যাটে বিদায়ী সিরিজ আয়োজন করা





যায়? উদাহরণ স্বরূপ, মাহমুদউল্লাহ যদি মনে করে যে সে ওয়ানডে বা টি-টোয়ে’ন্টি ছেড়ে দেবে, তাহলে আমরা তার জন্য মালিঙ্গা বা টেন্ডুলকারের মতো কিছু করতে পারি। তবে খেলোয়াড়রা যদি





না চায়, তাহলে এই বার্তা দেব, তাদের ব্যাপারে আ’মরা কিন্তু প্রস্তুত। আমি মাশরাফীকে অনেকবার জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু সে চায়নি (বিদায়ী সিরিজ)। সে কিন্তু এখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়েনি।