




সাকিব আল হাসান দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধনে যাওয়ার আগেই বিষয়টি চাউর হয়েছিল। জানা যায়, ওই স্বর্ণের দোকানের মালিক আরাভ খানের প্রকৃত নাম রবিউল ইসলাম। তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন এমরান





খান হ’ত্যা মা’মলার আ’সামি। এরপরও ওই স্বর্ণের দোকানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন সাকিব। শুধু তাই নয়, দুবাইয়ে আরাভ খানের বাসায়ও যান তিনি।এই ইস্যু নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।





বৃহস্পতিবার একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাপন বলেন, ‘আমি জানি না। আমি জানি না সে (সাকিব) কোথায় গেছে।’ সাকিবের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমি কিছুদিন আগে জানতে পেরেছি সাকিব বিদেশে একটি স্বর্ণের





দোকান উদ্বোধন করবেন। কিন্তু আমি জানতাম না যে সে কোথায় যাবে।আমি আজকেই সাকিবের দুবাই সফরের বিষয়ে জানতে পেরেছি। বোর্ডের অন্য কর্তারা কেউ এই বিষয়ে জানে কি না, আমি সে ব্যাপারেও নিশ্চিত নই।’ এদিকে দুবাইয়ের





আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলাম দাবি করেছেন, তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন এমরান খান হ’ত্যার সঙ্গে নন।খু’ন করলে আগেই পালিয়ে যেতেন বলেও জানান তিনি। আজ বাংলাদেশ





সময় দুপুরে এক ফেসবুক লাইভে পুলিশ কর্মকর্তার খু’নের সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি সঠিক নয় বলে দাবি করেন তিনি। আরাভ খান তার ফেসবুক লাইভে দাবি করে বলেন, আমি খু’নের সঙ্গে জড়িত না। ওই দিন আমি ছিলাম না।





মামলায় আমার বিরুদ্ধে গু’মের অভিযোগ আনা হয়েছে।সেটা যদি আমার অ’পরাধ হয়, আমি কথা বলেছি, গু’মের সঙ্গে আমি জড়িত। সেই শাস্তি আমি মাথা পেতে নেব। আরাভ খান বলেন, ২০১৮ সালে বনানীতে আমার অফিস ছিল।
আপন বিল্ডার্স নামে আমার রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা ছিল। আমি সেদিন বাসায় ভাত খাচ্ছিলাম। আমার সহকারী খু’নের বিষয়টি ফোনে জানায়।যিনি খু’ন হয়েছিলেন তিনি একজন পুলিশ কর্মকর্তা। সেটি একটি দু’র্ঘটনা ছিল। আমার অপরাধ
ছিল আমি ওই অফিসের মালিক। তিনি আরও বলেন, আমার আমেরিকান গ্রিন কার্ড আছে। কানাডিয়ান পাসপোর্ট আছে। কই আমি তো চলে যাইনি। অনেকে আমাকে চলে যেতে বলেন। আমি খু’নের সঙ্গে জড়িত না।জড়িত থাকলে পালিয়ে
যেতাম। আমার অফিসে খুন হয়েছে। এ কারণে বিচার হলে আমি মাথা পেতে নেব। এ সময় দেশের ৬৪ জেলায় মসজিদ নির্মাণের ঘোষণাও দিয়েছেন আলোচিত এই ব্যবসায়ী। আরাভ খানের ভাষ্য, তিনি শিগগির আমেরিকায় একটি শো-রুম উদ্বোধন করবেন এবং বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় একটি করে মসজিদ নির্মাণ করবেন।