





সাকিবের মতো অধিনায়ক খুব কম দেখেছেন ইফতেখার চট্টগ্রাম থেকে : দুজন মিলে করেছেন ১৯২ রান। পঞ্চম উইকেটে টি-টোয়েন্টিতেই সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েছেন ইফতেখার






আহমেদ ও সাকিব আল হাসান। ইফতেখার তো পেয়েছেন সেঞ্চুরিও। সাকিবের ব্যাটিং দেখেছেন কাছ থেকে, অধিনায়ক সাকিবের অধীনেও খেলেছেন বেশ কয়েকবার। বাংলাদেশি তারকাকে তাই






ভালোই চেনা ইফতেখার। ৬ চার ও ৯ ছক্কায় সাজানো ইনিংসে ৪৫ বলে ১০০ রান করেছেন ইফতেখার, ৪৩ বলে ৮৯ রান করেছেন সাকিব। তাদের জুটিতে ভর করে রংপুর রাইডার্সকে হারিয়েছে ফরচুন






বরিশাল। এরপর সংবাদ সম্মেলনে এসে সাকিবকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ইফতেখার। সাকিবের নেতৃত্ব নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘সাকিব অসাধারণ অধিনায়ক। আমি অনেকের সঙ্গেই খেলেছি.






তার অধীনেই সর্বশেষ টি-টেনেও খেললাম। সে ক্রিকেটারদের যেভাবে অনুপ্রাণিত করে, আমার মনে হয় খেলোয়াড়দের এমন সমর্থন করা অধিনায়ক খুব কমই আছে। আমাদের সঙ্গে জুনিয়র






ক্রিকেটার আছে, ভুল তো হয়ই, ভুল না হলে তো সে মানুষ না। তাদের এত এত সমর্থন করে, তাদের বলে তোমাদের ইচ্ছে মতো করো সবকিছু, বলো তোমরা কোথায় ফিল্ডিং করতে চাও। ’






সেঞ্চুরির পেছনে সাকিবের সমর্থন ছিল বেশ ভালোভাবেই, এমন কথাও জানিয়েছেন ইফতেখার। তিনি বলেছেন, ‘৭০-এ থাকতেই বলেছে (সেঞ্চুরির কথা)। ওই সময় আমি সাকিব ভাইকে বলেছি






সেঞ্চুরি করতে চাই, স্ট্রাইকে বেশি থাকলে ভালো হয়। তখন উনি বলেছে, আমি সমর্থন দিচ্ছি, তুমি সেঞ্চুরির পেছনে যাও। ’ সাকিবের সঙ্গে ইফতেখারের জুটির রেকর্ডের কথা কি জানতেন? এমন






প্রশ্নে ইফতেখার বলেছেন, ‘এটা তো জানতাম না। এটা তো খুব খুশির সংবাদ। ’ ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস কি না এমন জিজ্ঞাসায় ইফতেখারের জবাব, ‘এমন না। এর আগেও ভালো ভালো ইনিংস খেলেছি।






কিন্তু এটা আমার জীবনের অন্যতম সেরা ইনিংস। আমি নিজে এটা উপভোগ করেছি। কারণ দল খুব বাজে অবস্থায় ছিল, দলের চার ব্যাটার আউট হয়ে গিয়েছিল। দল জিতেছে, এটাই সবচেয়ে বড় কথা।