বিসিবির মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমামের সাথে মুঠোফোনে আলাপ কালে ডাঃ আমিন জানান, “সুজন ভাইয়ের জ্ঞান ফিরে এসেছে। তিনি এখন পরিচিতদের চিনতে পারছেন। তার নাকে লাগানো






নল খুলে ফেলা হয়েছে। খালেদ মাহমুদ সুজন এখন মুখেই খেতে পারছেন।” প্রসঙ্গত, গত রবিবার সকাল থেকেই শরীর খারাপ ছিলো খালেদ মাহমুদ সুজনের। বিকেলে অবস্থা আরো খারাপের দিকে






যেতে থাকলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতির জন্যে বিসিবির বোর্ড মিটিংয়ে অংশ নিতে না পারা সুজনকে সন্ধ্যায় দেখতে যান বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। পরে






সুজনের এমআরআই করানো হলে সেটার রিপোর্ট সন্তোষজনক বলে জানানো হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুর পাঠানো হয় তাকে। সেখানে গ্রিন ঈগলস






হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন সুজন। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে খালেদ মাহমুদ সুজন ক্রিকেট বোর্ডের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন






করার পাশাপাশি বিসিবি পরিচালক এবং বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান। আবাহনী ও বিপিএলের ঢাকা ডাইনামাইটসের কোচের ভূমিকাও পালন করছেন এই গুণী ক্রিকেট ব্যক্তিত্ব।